১৯৯৮ সালে কেনা জমির মূল্য পরিশোধের পরও রেজিস্ট্রি করে দখল বুঝিয়ে না দেওয়ায় বাংলাদেশ রেলওয়ের (চট্টগ্রাম) চিফ এস্টেট এবং বিভাগীয় এস্টেট কর্মকর্তাকে তলব করেছেন হাইকোর্ট।
এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে আগামী ১ জুন এই দুই কর্মকর্তাকে সশরীরে উপস্থিত হতে বলেছেন আদালত। এ সংক্রান্ত রিট করা আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. হুমায়ুন কবির পল্লব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বেগম নাদিরা সুলতানা ১৯৯৮ সালে রেলওয়ের জমি বিক্রয়ের একটি দরপত্রে অংশ নিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হন।
তিনি ১৯.৭৫ কাঠা জমি ক্রয়ের জন্য চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন। জমির মূল্য পরিশোধের পরও ২৪ বছর ধরে দলিল রেজিস্ট্রি করে দেয়নি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। বুঝিয়ে দেয়নি জমির দখল। এ নিয়ে ২০১৮ তিনি উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে ২০১৯ সালে রুল জারি করেন আদালত।
ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানির একপর্যায়ে দুই যুগ অতিবাহিত হওয়ার পরও জমির দখল বুঝিয়ে না দেওয়ার কী কারণ জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সেই বিষয়ে ওই দুই কর্মকর্তাকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আদেশ দিয়েছেন আদালত।
Great)