সাত মামলায় জামিন পাওয়ায় মুক্তি পেয়েছেন যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের সহযোগী যুবলীগের আরেক বহিষ্কৃত নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি হাসপাতাল ছেড়ে যান। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ রাতে বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, খালিদ মাহমুদ ভূইয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে কারা হেফাজতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সন্ধ্যায় জামিনের কাগজপত্র কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছায়। পরবর্তীতে সবকটি মামলায় জামিনের প্রেক্ষিতে তাকে কারা হেফাজত থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনে করা মামলায় ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত থেকে সবশেষ মামলায় বৃহস্পতিবার জামিন পান খালেদ।ক্যাসিনো কান্ড ও চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগে তার বিরুদ্ধে সাতটি মামলা হয়েছিল।
র্যাবের ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে সম্রাট ও তার সহযোগী এনামুল হক ওরফে আরমান গ্রেফতার হয়। সেই অভিযানে রাজধানী থেকে খালেদ ও জি কে শামীমসহ মোট ১৩ জন গ্রেফতার হয়।
গত ২৭ আগস্ট জামিনে মুক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কারা হেফাজতে চিকিৎসাধীন থাকা যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাট হাসপাতাল ছাড়েন।